পালসার ডাবল ডিস্ক দাম কত আপনারা অনেকেই কাতার এয়ারলাইন্সের টিকেট এর দাম কত তা জানেন না। আবার অনেকেই তা জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটে এ সর্ম্পকিত তথ্য খুঁজে থাকেন। আজকে তাই পালসার ডাবল ডিস্ক দাম কত এ সর্ম্পকিত বিষয়গুলো আপনারা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন। আপনারা এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। নিচে এ সর্ম্পকে বিস্তারিত ধারনা আলোচনা করা করা হলো।
পালসার ডাবল ডিস্ক দাম কত
ইন্ডিয়ার জনপ্রিয় মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড হচ্ছে বাজাজ। এই কোম্পানির তৈরি বাইক বা মোটরসাইকেল বেশ জনপ্রিয়। এছাড়াও বর্তমান সময়ে বাইকের চাহিদা ব্যাপক পরিমাণে। যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষ এখন যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে। আর তাই প্রতিটি মানুষ কাছে যোগাযোগের অন্যতম বাহন হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে বাইক। অনেকেই প্রয়োজনে বা শখের বসে বাইক কিনে থাকে। এটি ডিজাইনের দিক দিয়ে মাইলেজের দিক দিয়ে অনেক ভালো একটি বাইক। পালসার বাইক অনেক জনপ্রিয় বাইক ও চমৎকার একটি বাইক অনেকের নিকট এটি খুব জনপ্রিয়। পালসার ডাবল ডিস্ক দাম কত?
বর্তমানে বাংলাদেশেও এ বাজাজ অনেকটা জনপ্রিয় লাভ করেছে। এটি বাংলাদেশ বাজারে সাধারণত পালসার নামেই পরিচিত। পালসার ডাবল ডিস্ক দাম কত? বাংলাদেশের প্রায় সকল জায়গায় এ পালসার গাড়ি শোরুম রয়েছে, যেখান থেকে আপনি পালসার সিঙ্গল ডিস্ক সহ ডাবল ডিস্ক এর সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে এর মধ্যে ডাবল ডিস্ক অনেকটা জনপ্রিয় এবং ভালো সার্ভিস প্রোভাইড করে থাকে।
বর্তমান সময় নতুন প্রজন্মের কাছে পালসার ডাবল ডিস্কের গাড়ি গুলো অধিক পছন্দের। তাই বর্তমান সময়ে এই গাড়ির দাম কত হবে বা কেমন হবে তা নিয়ে অনেকের মধ্যেই অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। যার ফলে অনেকেই এর দাম নিয়ে একটু চিন্তিত থাকে। বর্তমান সময়ে আধুনিক যে ডিজাইন এর গাড়ি গুলো রয়েছে তার মধ্যে পালসার অন্যতম। তাই বর্তমান সময়ে কেউ যদি ভালো গাড়ি কিনা কথা ভেবে থাকে প্রথমে পালসার এর ডাবল ডিস্কের গাড়ি গুলো তার মধ্যে একটি। তবে এই গাড়ি গুলোর দাম প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হতে থাকে বলে এর দাম একেক সময় একেক রকম হয়। সাধারণত পালসার সিরিজের ডাবল ডিস্ক এর বাইক বর্তমানে ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে বর্তমানে বাজাজের NS160 ডাবল ডিক্সের বাজার মূল্য ১৯,২৫০০ টাকা।
পালসার ডাবল ডিস্ক প্রাইস ইন বাংলাদেশ
যেহেতু বাংলাদেশের বাজারে প্রচুর পরিমাণে বাইকের চাহিদা তাই বাংলাদেশের বাজারে অনেক কোম্পানির বাইক রয়েছে। বাইক এর ক্ষেত্রে ব্রেকিং সিস্টেমের জন্য এবিএস ব্রেকিং সিস্টেম খুবই কার্যকরী। নিরাপত্তার স্বার্থে অনেকেই কিছু টাকা বেশি দিয়ে হলেও এবিএস সিস্টেম ব্রেকিং এর বাইক ক্রয় করে থাকে। সাধারণ ডাবল ডিস্ক বাইকের চেয়ে ডাবল ডিস্ক এবিএস ব্রেকিং সিস্টেম এর বাইকের দাম কিছুটা বেশি হয়ে থাকে।
এছাড়াও বাজাজ কোম্পানির পালসার গাড়িগুলো ক্রেতাদের কাছে অধিক পছন্দের। এই বাজাজ অটো হচ্ছে বিশ্বের ৩য় বৃহত্তম এবং ভারতের ২য় বৃহত্তম মোটরসাইকেল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। তবে বাংলাদেশে অনেক টাকা জনপ্রিয় তা অর্জন করেছে। ছোট বড় সকলের কাছে ডাবল ডিস্কের পালসার গাড়ি গুলো অনেক বেশি প্রিয়। জনপ্রিয় অর্জন করার জন্য কয়েকটি মডেলের বাইক রয়েছে এর মধ্যে হচ্ছে পালসার ১৫০ সিসি। নিচে পালসার ডাবল ডিস্ক প্রাইস ইন বাংলাদেশ দেওয়া হলো-
সিরিয়াল | বাইকের নাম | সি সি | দাম |
১ | Bajaj Pulsar 150 | 150cc | Tk. 188500 |
২ | Bajaj Pulsar 150 Neon | 150cc | Tk. 154900 |
৩ | Bajaj Pulsar 150 Twin Disc | 150cc | Tk. 200500 |
৪ | Bajaj Pulsar 150 Twin Disc ABS | 150cc | Tk. 215900 |
৫ | Bajaj Pulsar N160 | 165cc | Tk. 265000 |
৬ | Bajaj Pulsar NS 160 Fi ABS | 160cc | Tk. 262500 |
৭ | Bajaj Pulsar NS160 TD ABS | 160cc | Tk. 210000 |
বর্তমান সময়ে আধুনিক যে ডিজাইন এর গাড়ি গুলো রয়েছে তার মধ্যে পালসার অন্যতম। তাই বর্তমান সময়ে কেউ যদি ভালো গাড়ি কিনা কথা ভেবে থাকে প্রথমে পালসার এর ডাবল ডিস্কের গাড়ি গুলো তার মধ্যে একটি। এটি একটি ডিজিটাল ডিসপ্লে, LED আলো এবং একটি ব্যবহারকারী-বান্ধব নিয়ন্ত্রণ প্যানেল সহ অত্যাধুনিক বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে সজ্জিত। এছাড়াও পালসার ডাবল ডিস্কের সাথে লং রাইডগুলি আনন্দদায়ক হয়ে ওঠে, এর অর্গনোমিক ডিজাইনের জন্য।
আরও জানুনঃ কাতার এয়ারলাইন্সের টিকেট এর দাম কত 2023
শেষকথা
আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনারা পালসার ডাবল ডিস্ক দাম কত জেনেছেন। এছাড়াও যদি এ সর্ম্পকে কোনোরকম প্রশ্ন আপনাদের মনে থেকে যায় তাহলে আপনারা অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে তা আমাদের জানাবেন। আমরা চেষ্টা করব এ সর্ম্পকে আপনাদের আরও তথ্য জানাতে।