কেসিও ঘড়ির দাম কত টাকা আপনারা অনেকেই কাতার এয়ারলাইন্সের টিকেট এর দাম কত তা জানেন না। আবার অনেকেই তা জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটে এ সর্ম্পকিত তথ্য খুঁজে থাকেন। আজকে তাই কেসিও ঘড়ির দাম কত টাকা এ সর্ম্পকিত বিষয়গুলো আপনারা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন। আপনারা এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। নিচে এ সর্ম্পকে বিস্তারিত ধারনা আলোচনা করা করা হলো।
কেসিও ঘড়ির দাম কত টাকা
ঘড়ি প্রত্যেকটা মানুষের সৌন্দর্যের একটি প্রতীক। কারণ পৃথিবীতে এমন কোন ব্যক্তিত্ব নেই যার জন্য ঘড়ি ব্যবহার করা নিষেধ বা এমন কেউ নেই যারা ঘড়ি পছন্দ না করে। নব্বইয়ের শেষ কিংবা এই শতাব্দীর শুরুর সময়ে যাদের বেড়ে ওঠা, তাদের কাছে ক্যাসিও ঘড়ির বিশেষ স্মৃতি আছে। কেসিও ঘড়ির দাম কত টাকা? জন্মদিনের উপহার কিংবা পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের উপহার হিসেবে ক্যাসিও ঘড়ি ছিল এক চমৎকার উপহার। এছাড়াও ছাত্রছাত্রীদের নিকট ঘড়ি অনেক প্রয়োজনীয় একটি জিনিস।
কেননা তারা ঘড়ি ব্যবহার করে সঠিক সময় জানতে পারে। এছাড়াও পরীক্ষা হলে সঠিক সময় সর্ম্পকে জানার জন্য সকল ছাত্রছাত্রী ঘড়ি ব্যবহার করে থাকে। তাছাড়াও ঘড়ি একটি ফেসনএবেল একটি জিনিস। ঘড়ি পড়লে শুধু সময় সর্ম্পকে জানাই যায় না বরং একজন মানুষের ব্যক্তিত্বও খুব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠে। তাই সারা বিশ্বে ঘড়ির চাহিদা খুবই অত্যাধিক মানের।
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা ঘড়ি প্রেমী বা ঘড়ি পরতে খুব ভালবাসে। অনেকেই আছে যারা নতুন নতুন ঘড়ির মডেল পরতে খুব পছন্দ করে। বিশ্বের অন্যতম,নামিদামি ব্র্যান্ড হচ্ছে ক্যাসিও। তাই প্রসঙ্গ যখন ঘড়ি নিয়ে তখন কেসিও ঘড়িই সেরা হিসেবে বিবেচিত। কেননা ক্যাসিওর সেই পরিচিত চেহারা খুব সহজেই স্মৃতিকাতরতার জন্ম দেয় আমাদের অনেকের মাঝেই। এটি প্রাচীন যুগ থেকেই এই ঘড়ির প্রচলন চলে আসছে। অত্যন্ত পুরাতন এবং সুদক্ষ কারিগর দ্বারা কেসিও ঘড়িটি তৈরি করা হয়। একটা দীর্ঘ সময় জুড়ে বাংলাদেশের মানুষের গ্রাম, হাট, বন্দর কিংবা স্কুলের কলেজের ছাত্র কিংবা অফিসে যাওয়া মানুষের হাতে হাতে ছিল ঘড়ি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি যে ঘড়িটি দেখা যেত সেটি ছিল ‘Casio F-91W’।
বাংলাদেশে যারা মধ্যবয়স্ক তাদের মধ্যে হয়তো খুব কম মানুষই পাওয়া যাবে যারা এই ঘড়িটি দেখেননি। কেসিও ঘড়ির দাম কত টাকা? কেসিও ঘড়ি গুনে মানে সেরা, এবং আধুনিক ডিজাইন ও মানসম্মত ঘড়ি ক্রয় করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে কেসিও ঘড়ির সন্ধান করতে হবে। অনেকেই আছে যারা কেসিও ঘড়ির দাম কত টাকা তা জানেন না। সাধারণত আগে ক্যাসিও ঘড়ির দাম ছিল ৩৫০ টাকা। সাধারন নরমাল ডিজাইনের মধ্যে কেসিও ঘড়ি কিনতে চান তাহলে তার দাম পড়বে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা মাত্র। আর যদি আধুনিক ডিজাইনের ঘড়ি কিনতে চান তাহলে তার দাম পড়বে ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা। এবং দেয়ালে অথবা অফিসে যে সকল ঘড়ি ব্যবহার করা হয় সেগুলো যদি ক্রয় করতে চান তার দাম পড়বে ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা।
অরিজিনাল ক্যাসিও ঘড়ি চেনার উপায়
বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বেশ কিছু ব্র্যান্ডের ঘড়ির ভিতর কেসে ঘড়ি অন্যতম। এ কারণে বাজারে এর বেশি চাহিদা রয়েছে আর কিছুই ঘড়ির চাহিদা বেশি থাকার কারণে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বা প্রতিষ্ঠান নকল কিছুই করি তৈরি করে বাজারে বাজারজাত করে। সাধারণত ১৯৯১ সালে যে ডিজাইন দিয়ে এই ঘড়ির যাত্রা শুরু হয়েছিল তাতেও খুব একটা পরিবর্তন কখনোই আসেনি।
১৯৪৬ সালে যাত্রা শুরু করা ক্যাসিও কোম্পানির অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আসে আশির দশকে। ক্যালকুলেটর আর হাতঘড়ির জগতে পায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা। ক্যাসিও ঘড়ির নামের সাথে সমার্থক হয়ে ওঠা মডেল ‘Casio F-91W’ এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৯১ সালে। আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা েই ঘড়ি কিনতে চান কিন্তু অরজিনাল ঘড়ি চিনবে কিভাবে তা নিয়ে শঙ্কায় থাকে।
সাধারণত অরিজিনাল কিছুই ঘড়িতে একটি কিউআর কোড লাগানো থাকে। আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমে কিউআর কোডটি স্ক্যান করে জেনে নিতে পারবেন ঘুড়িটি অরিজিনাল কিনা। এছাড়াও প্রতিটি অরিজিনাল কেসে ঘড়িতে হলোগ্রাম লাগানো থাকে। একটু যাচাই বাছাই করলে আপনি বুঝতে পারবেন যে অরিজিনাল নাকি নকল।
আরও জানুনঃ কাতার এপালসার ডাবল ডিস্ক দাম কত 2023
শেষকথা
আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনারা কেসিও ঘড়ির দাম কত টাকা জেনেছেন। এছাড়াও যদি এ সর্ম্পকে কোনোরকম প্রশ্ন আপনাদের মনে থেকে যায় তাহলে আপনারা অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে তা আমাদের জানাবেন। আমরা চেষ্টা করব এ সর্ম্পকে আপনাদের আরও তথ্য জানাতে।