আপনারা অনেকেই ফ্লেক্সিলোড সিমের দাম কত তা জানেন না। আবার অনেকেই তা জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটে এ সর্ম্পকিত তথ্য খুঁজে থাকেন। আজকে তাই ফ্লেক্সিলোড সিমের দাম কত এ সর্ম্পকিত বিষয়গুলো আপনারা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন। আপনারা এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। নিচে এ সর্ম্পকে বিস্তারিত ধারনা আলোচনা করা করা হলো।
ফ্লেক্সিলোড সিমের দাম কত
আর্টিকেলের ভিতরে যা থাকছে
ফ্লেক্সিলোড হচ্ছে টাকা রিচার্জ করার ক্ষেত্রে সবচাইতে জনপ্রিয় একটি উপায়। ফ্লেক্সিলোড সিমের দাম কত? বর্তমান সময়ে বাজারে বা প্রতিটি জায়গায় ফ্লেক্সিলোডের দোকান দেখা যায়। এখনকার যুগে অনেক মানুষ আছে তারা ফ্লেক্সিলোড করে অনেক টাকা ইনকাম শুরু করছে। ফ্লেক্সিলোড এর ব্যবসা করে এখনকার সময়ে অনেকেই লাভবান হচ্ছে। যারা সঠিক উপায়ে এই ব্যবসা করতে পারে তারা বেশ লাভবান হতে পারে তবে যাদের েই বিষয়ে কোনও ধারণা নাই তারা এই ব্যবসা করে লাভবান হতে পারে না।
বর্তমানে বাংলাদেশে কয়েকটি ফ্লেক্সিলোড সিম পাওয়া যায়। যারা নতুন ফ্লেক্সিলোড দোকান দিতে চাচ্ছেন। তাদের ব্যবসা শুরু করার প্রথম এই একটি ফ্লেক্সিলোডের সিম কিনতে হবে। কারণ এই ফ্লেক্সিলোড সিম দিয়েই আপনি সবার সিম এ টাকা লোড করে দিতে পারবেন। ফ্লেক্সিলোড সিম সাধারণ সাধারণ সিম থেকে আলাদা। ফ্লেক্সিলোড সিমের দাম কত? একটি সাধারণ সিমের দাম যেখানে ১০০-২০০ টাকা সর্বচ্চো, সেখানে ফ্লেক্সিলোড সিমের দাম কত হতে পারে।আসলে ফ্লেক্সিলোড সিমের নির্ভর করে আপনার স্থান এর ওপর।অনেক বলে থাকেন ফ্লেক্সিলোড সিমের দাম ৫০০০-৬০০০ টাকা, আসিলে এটি সঠিক নাহ।
ফ্লেক্সিলোডের মাধ্যমে আমরা আমাদের মোবাইলে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা তুলতে পারি এবং সে টাকা দিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গায় কথা বলতে পারি। বাংলাদেশের অনুমোদিত সব অপারেটর ফ্লেক্সিলোড করার সিম পাওয়া যায়। আগের বছরের তুলনায় এ বছর অনেক টাই ফ্লেক্সিলোড করার সিমের দাম বেড়ে গেছে। আপনি যদি এই বর্তমান সময়ে একটি ফ্লেক্সিলোড করার সিম কিনতে চান, তাহলে আপনাকে ৬ হাজার টাকা বাজেট রাখতে হবে। তাহলে আপনি ফ্লেক্সিলোড করার সিম কিনতে পারবেন। সাধারণত অন্যান্য ব্যবসা শুরুর পর ট্রেড লাইসেন্স করা প্রয়োজন হলেও ফ্লেক্সিলোড ব্যবসা জন্য আপনাকে আগেই ট্রেড লাইসেন্স এর কোন প্রয়োজন হবে। আপনার ট্রেড লাইসেন্স করে নিতে হবে।
ফ্লেক্সিলোড ব্যবসা করার নিয়ম
ফেক্সিলোড হল কোম্পানির নির্ধারিত সিম থেকে গ্রাহকের সিমে টাকা পাঠানো অর্থাৎ টাকা রিচার্জ করা বা টাকা ঢুকান আর এই টাকা পাঠানোর আদান-প্রদানকে সেক্সি লোড ব্যবসা বলা হয়। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন। এখন আপনারা যদি ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিছু নিয়ম পালন করতে হবে। কারণ ব্যবসার করার ক্ষেত্রে সরকারি কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। প্রত্যেকটা ব্যবসায়ীর তাদের ট্রেড লাইসেন্স করতে হয়। এবং ফ্লেক্সিলোডের যে সিম গুলো কিনবেন প্রত্যেকটা সিমের কোম্পানিতে আপনার ভোটার আইডি কার্ড এবং ছবি আপনার বিভিন্ন তথ্যগুলো দিয়ে ফ্লেক্সিলোডের সিম ক্রয় করতে হবে।
এছাড়াও ফ্লেক্সিলোড ব্যবসা পরিচালনার জন্য আপনাকে জনসমাগম যেখানে বেশি এরকম স্থান নির্ধারণ করতে হবে। ফ্লেক্সিলোড সিম পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই আপনার ট্রেড লাইসেন্স থাকতে হবে। ট্রেড লাইসেন্স থাকলে আপনার খুব কম সময়ের মধ্যে ফ্লেক্সিলোড সিম ক্রয় করতে পারবেন। যে কোন নাম্বারে ফ্লেক্সিলোড এর বিজনেস করা যায়। তবে আপনাকে ফ্লেক্সিলোডের বিজনেস শুরু করতে হলে আপনার দোকানের ট্রেড লাইসেন্স নম্বর এবং ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন হবে।
ফেক্সিলোড ব্যবসায় লাভ কেমন
ফ্লেক্সিলোড এর ব্যবসা করে এখনকার সময়ে অনেকেই লাভবান হচ্ছে। যারা সঠিক উপায়ে এই ব্যবসা করতে পারে তারা বেশ লাভবান হতে পারে তবে যাদের েই বিষয়ে কোনও ধারণা নাই তারা এই ব্যবসা করে লাভবান হতে পারে না। সিম কোম্পানি সাধারণত প্রতি এক হাজার টাকায় ৩০ টাকা কমিশন দিয়ে থাকে। এই হিসেবে যদি আপনি দিনে ৫০০০ টাকার ফ্লেক্সিলোড দিতে পারেন তাহলে আপনি ১৫০ টাকা কমিশন পাবেন। এই ব্যবসায় সিম কোম্পানি বিভিন্ন ধরনের কমিশ্ন দিয়ে থাকে তবে আপনি যদি কারো কাছে ৪০০ টাকার অফার বিক্রি করেন তাহলে কোম্পানি আপনাকে অতিরিক্ত ৩০ টাকা দিবে। আর যদি কারো কাছে ৫০০ টাকার অফার বিক্রি করেন তাহলে সিম কোম্পানি আপনাকে অতিরিক্ত ৩৫ টাকা কমিশন দিবে।
আরও জানুনঃ স্ক্যান সিমেন্ট এর দাম 2023
শেষকথা
আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনারা ফ্লেক্সিলোড সিমের দাম কত জেনেছেন। এছাড়াও যদি এ সর্ম্পকে কোনোরকম প্রশ্ন আপনাদের মনে থেকে যায় তাহলে আপনারা অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে তা আমাদের জানাবেন। আমরা চেষ্টা করব এ সর্ম্পকে আপনাদের আরও তথ্য জানাতে।